অনলাইনে কাজ করেন বা অনলাইনে পেমেন্ট করে কেনা-কাটা করেন কিন্তু Payoneer -এর কথা না নাম শুনেন নি এমন মানুষের সংখ্য খুবি কম। পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড শুধু মাত্র বাংলাদেশে নয় এশিয়ার প্রতিটি দেশে ব্যাপক জনপ্রিয় এবং সমাদৃত। যেহেতু, বাংলাদেশের ব্যাংক গুলো থেকে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পাওয়া টা একটু ঝামেলা পুর্ণ এবং ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পাওয়ার জন্যে ব্যাবহারকারী কে বা কার্ড হোল্ডারকে পাসপোর্ট জমা দিতে হয় তাই অনেকের কাছে পাসপোর্ট না থাকায় অনেকের ইচ্ছা থাকলেও আর ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পাওয়া সম্ভব হয় না। পেয়নিয়ার যেহেতু সহজ শর্তে শুধু মাত্র NID দিয়েই মাষ্টার কার্ড প্রদান করে থাকে এবং সেই পেয়নিয়ার মাষ্টার কার্ড খুব সহজে ব্যাবহার করা যায় তাই তুলনামুক ভাবে যারা ATM টাকা তুলে আনতে চান তারা সকলেই এই Payoneer Master card -কে মনে প্রাণে ভালবাসেন। যারা অনলাইনে Freelancing করেন তারা সবাই পেয়ওনিয়ার কে প্রথম পছন্দে রাখেন তাদের কষ্টে উপার্জিত টাকা দ্রুত হাতে নিয়ে আসতে। পেওনিয়ার তাদের জন্ম লগ্ন থেকেই এশিয়ান দেশ গুলো কে নিয়ে ব্যাপক ভাবে কাজ করেছে অন্য দিকে যখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনলাইন মানি ট্রান্সেকশন প্রতিষ্টান পেপাল এশিয়ান দেশ গুলতে তাদের পথ চলা শুরু করে নি। বর্তমান সময়ে (২০২৪ সালে) যে সকল দেশে পেপাল তাদের সেবা চালু করেনি সেই সমস্থ দেশে পাওনিয়ার ই একমাত্র ভরসা।
কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে গেলো বছরে (২০১৭ সালে) পেওনিয়ার তাদের ডিরেক্ট কার্ড অর্ডার সিস্টেম টি সকলের জন্যে বন্ধ ঘোশনা করেছে অর্থাৎ বর্তমানে কনো ব্যাবহারকারী পেওনিয়ার থেকে সরাসরি কনো ভাবে মাষ্টার কার্ড অর্ডার করতে পারবনে না এমন কি কনো প্রকার রেফারাল লিঙ্ক থেকে ও না। তাই, আপনি যদি আপনার কাঙ্ক্ষিত পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড পেতে চান তাহলে অবশ্যই কনো না কনো Freelance Market Place থেকে কার্ড অর্ডার করবে হবে বা কনো Freelance Market Place থেকে ১০০ ডলার সম-পরিমান টাকা আপনার পেওনিয়ার একাউন্টে গ্রহন করতে হবে তবেই আপনি পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড পাওয়ার যগ্য বলে বিবেচিত হবেন অন্যথায় আপনাকে সাধারণ ভাবে পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড ছাড়াই সুধু মাত্র একাউন্ট ব্যাবহার করতে হবে।
কেনো আপনি Payoneer Master Card -সহ একাউন্ট ক্রয় করবেন ?
বর্তমান সময়ে (২০২৪ সালে) পেওনিয়ার খুব শক্ত ভাবে তাদের ব্যাবসায়িক নিয়োম নীতি গুলোকে আনুসরন করে চলেছে যা পূর্বে কখনই ছিল না। সেই ধারাবারিকতায় বর্তমান সময় কেউ আর তেমন ভাবে পেওনিয়ার কার্ডের অর্ডার করলেও এপ্রূভাল পাচ্ছে না। তাই নিদ্রিষ্ট কিছু সুবিধা তুলে ধরা হলো যে- সুবিধা গুলোর উপর বিত্তি করে আপনাকে ক্রয় করতে হতে পারে একটি মাষ্টার কার্ড সহ পেওনিয়ার একাউন্ট।
সুবিধা -১: আপনারা যারা পেওনিয়ার একাউন্ট কিংবা কার্ডের জন্যে বার বার Apply করার পরে ও Account Approval পাননি কিংবা কয়েক মাস ধরে একাউন্ট রিভিউ তে রেখে দিয়েছে অথাবা আপনার কাছে ভেরিফিকেশন ডুকুমেন্ট চাওয়ার পরে আপনি জমা দেওয়ার পরেও রিভিউতে পরে আছে তাদের এই ঝামেলা কে চিরিতোরে মুক্তি জানাতে আমাদের কাছ থেকে নাম মাত্র মুল্যে পেওনিয়ার একাউন্ট ক্রয় করতে পারেন।
এক কথায়ঃ একাউন্ট এপ্রূভালের ঝামেলা শেষ।
সুবিধা -২: আপনারা যারা এই সময়ে (জানুয়ারি ২০২৪) পেওনিয়ার কার্ড পাওয়ার জন্যে আবেন করতে যাচ্ছেন তাদের খুব ভাল ভাবে জেনে রাখা দরকার যে কার্ড পাওয়ার জন্যে যে কনো ফ্রীলেস্ন মার্কেট প্লেস থেকে মিনিমাম ১০০ ডলারের পেমেন্ট রিসিব করতে হবে। কিন্তু আমরা শুন্য একাউন্ট ব্যালেন্স -এ কার্ড প্রদান করে থাকি অর্থাৎ আপনার একাউন্টে কনো প্রকার ডিপজিট ছাড়াই আপনি একটি পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড পাবেন।
এক কথায়ঃ জিরো ব্যালেন্সে কার্ড হাতে পেয়ে যাবেন ।
সুবিধা -৩: পেপাল আমাদের দেশের বড় একটি চাওয়ার নাম কিন্তু বিভিন্ন জটিলতার কারনে সেই বহু কাংক্ষিত পেপালের মুখ সরাসরি ভাবে আমাদের দেশে ফ্রীলেন্সারগণের দেখা হয়নি। তবুও আমাদের প্রয়োজনে আমরা বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন কারনে পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করে থাকি কিন্তু পেপাল একাউন্টে বড় কনো পেমেন্ট আসলে সেই এমাউন্ট সহজে বিক্রয় করা বা তুলে আনা যায় না তাই তুলোনা মুলক কম মুল্যে অন্য পেপাল ব্যবহারকারীর কাছে বিক্রয় করে দিতে হয়। আবার সেই ডলার কিক্রয় করার জন্যে অনেকের দারে দারে ঘুরতে হয়, না হলে ডলার মার্কেটে বাস করা দালালের / বাটপারের খপ্পরে পরে কষ্টে উপার্জিত ডলার খয়াতে হয়। যেহেতু বাংলাদেশে সাধারণভাবে ডলার ক্রয়/বিক্রয় আইনত আপরাধ তাই অনেকে সেই ডলার খয়ানোর ব্যাপারে কনো ভাবে লিগাল একশন নিতে পারেন না। তাই আপনার কাছে একটি কার্ড সহ পেওনিয়ার একাউন্ট থাকলে আপনি পেপাল থেকে খুব সহজে আপনার টাকা পেওনিয়ার ও তুলে আনতে পারবেন এবং পেওনিয়ারে আসা সেই টাকা আপনি ATM বুথ থেকে পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমে সাথে সাথে তুলে আনতে পারবেন।
এক কথায়ঃ পেপাল থেকে খুব সহজে টাকা তুলে আনতে এবং ATM Withdraw করতে পারবেন।
সুবিধা -৪: অনলাইন আয়ের যত গুল পথ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় পথ বা মাধ্যম হলো Google Adsesne এবং তার সবচেয়ে বড় কারণ এটা গুগলের সার্ভিস। যেহেতু গুগল কখনো কার টাকা মেরে খায় না তাই সবাই গুগলকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করে এবং তাদের সাথে বেশি বেশি কাজ করতে চায়। যেহেতু Google Adsene একাউন্ট বাংলাদেশ হতে সহজে এপ্রূভাল পাওয়া যায় না তাই সবাই UK, USA, Germany ঠিকানা ব্যবহার করে Google Adsene একাউন্ট এপ্রূভাল নিয়ে থাকে এবং আয় করেন কিন্তু সেই টাকা তুলে আনতে পেওনিয়ার ব্যাপক ভুমিকা পালন করে। যেহেতু পেওনিয়ার তাদের একাউন্টের সাথে ফ্রি কয়েক টি দেশে ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট খুলে দেয় তাই সেই একাউন্ট ব্যাবহার করে যে কেউ খুব সহজে ভিন্ন দেশের এডসেস্ন একাউন্ট থেকে খুব সহজে টাকা তুলে আনতে পারেন।
এক কথায়ঃ USA, UK বা Germany ভিত্তিক এডসেন্স একাউন্টের টাকা খুব সহজে পেওনিয়ারে নিয়ে আসা যায়।
সুবিধা -৫:আপনি যদি আপনার পেওনিয়ার একাউন্টে আতিরিক্ত আরো কনো একাউন্ট বা ব্যাংক একাউন্ট পেতে চান তাহলে সেটা আপনি খুব সহজে পেওনিয়ারের কাষ্টমার কেয়ার –এর সাথে যোগাযোগ করে কয়েক ঘন্টার মধ্যে করে নিতে পারে। আপনি পেওনিয়ার একাউন্ট এপ্রূভাল পাওয়ার সাথে সাথে ডিফল্ট ভাবে ৩ টি দেশের ব্যাংক একাউন্ট পেয়ে যাবেন এবং বর্তমানে (২০২৪ সালে) পেওনিয়ার মোট সাত টি দেশের ব্যাংক একাউন্ট অফার করে এবং ডিফল্ট ৩ টি একাউন্ট ছাড়া বাকী ৪ টি একাউন্টের জন্যে আপনাকে একটি আবেদন ফর্ম পূরন করতে হবে। কিন্তু আমাদের কাছে থেকে একাউন্ট ক্রয় করলে আপনি সেই বাড়তি ব্যাংক একাউন্ট গুলো এপ্রূভ অবস্থায় পাবেন।
এক কথায়ঃ আপনি সব ব্যাংক একাউন্ট গুলো আপ্রূভ আবস্থায় পাবেন।
সুবিধা -৬: আমরা যারা অনলাইনে বিচরন করি বা অনলাইনে কাজ করে থাকি তাদের প্রায় সকলের কনো না কনো অনলাইন ভিত্তিক ব্যাবসা বা সেবা আছ আমরা সেই ব্যাবসাকে প্রচার এবং প্রসারের জন্যে ভিভিন্ন ভাবে প্রোমোট করি হউক না সেটা ফ্রী তে বা টাকা দিয়ে। টিক তেমনি আপনি যদি আপনার ব্যাবসা কে ফেসবুক, গুগোল এডস, ইউটিউব ইত্যাদির মাধ্যমে অনলাইনে পেইড বিজ্ঞাপন দিয়ে নিজে নিজের এড নিজে ম্যানাজ করতে চান তাহলে আপনার প্রয়জোন হবে একটি ইন্টারন্যাশনাল মাষ্টার কার্ডের আর সেই চাহিদা টা পেওনিয়ার পূরন করতে সক্ষম। এছাড়া অনলাইনে বা ইন্টারনেটে যে কোনো প্রোডাক্ট কিনতে এই পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড আপনাকে সর্বচ্চ সাহায্য করবে। অন্য দিকে যেহেতু বাংলাদেশের ব্যাংক কার্ড গুলো তে বা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড গুলো তে এক সময় ৩০০ ডলারের বেশি পেমেন্ট দেওয়া যায় না তাই অনলাইনে বড় বড় পেমেন্ট গুলো সেই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড দিয়ে করা সম্ভব হয় না আপনার এই সমস্যার সমাধান করবে এই পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড। এছাড়া বাংলাদেশের ব্যাংক কার্ড গুলো তে বা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড গুলো তে প্রতি বছর ৫ হাজার ডলারের বেশি ট্রান্সেশন করা যায় না কিন্তু সেই ক্ষেত্রে পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ডে কনো লিমিট নেই। আপনার ব্যাবসার পরিধি যদি বড় হয় অথবা আপনাকে প্রায় বাইরের দেশে ভ্রমন করতে হয় তাহলে বাংলাদেশের ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি কার্ড ব্যবহার না করাই আপনার জন্য উত্তম। কেন না এই ৫ হাজার ডলারি আপনার টোটাল এন্ড্রসমেন্ট এটা কনোভাবে বছর শেষ হবার আগেই আপনি শেষ করে ফেললে বড় একটা ঝামেলায় পরতে হতে পারে আবথা চুপ করে বসে থেকে বছর শেষ হবার দিন গুনতে হবে।
এক কথায়ঃ লিমিট ছাড়া অনলাইনে পেমেন্ট প্রসেস করতে পারবেন।
সুবিধা -৭:আপনারা যারা অনলাইনে বেটিং করেন বা বাজি ধরেন তাদের প্রায় বড় বড় এমাউন্ট Skrill Account থেকে তুলে আনতে হয় কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ব্যাংক উত্তলন এর সেবা টি খুব একটি ভাল না হয়াতে আপনি আপনার Skrill ডলার খুব সহজে Payoneer Master Card -এর মাধ্যমে তুলে আনতে পারবেন এবং সেই ডলার পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে সাথে সাথে ATM Both থেকে তুলে ফেলতে পারবেন।
সব শেষে যদি আপনার মনে হয় আপনার একটি Payoneer Master Card সহ Payoneer Account কেনা আবশ্যক তাহলে আর দেরি না করে মাত্র ৩,০০০/- (তিন হাজার) টাকায় প্রতিটি একাউন্ট ক্রয় করতে এখুনি যোগোযোগ করুন।
What’s Apps: +33 756757429
What’s App URL: https://wa.me/33756757429
Telegram: https://t.me/onlineeducationaid
ধন্যবাদ
অনলাইন এডুকেশন এইড বাংলা (OEAB) -এর সাথেই থাকুন